First page

বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৭

ইনহেরিটেন্স -উত্তরাধিকার

Photo by Naassom Azevedo on Unsplash
আস সালামু আলাইকুম :)
ইনহেরিটেন্স পুরোটাই অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিংয়ের কনসেপ্ট, এসেছে পিতা-পুত্র বা আত্মিয়তার সম্পর্ক থেকে। আজকে আমি আলোচনা করবো খুবই সহজ কিন্তু মজার এই টপিক নিয়ে গল্পে গল্পে। তো চলুন শুরু করি।
প্রি-রিক্যু — আপনার অবশ্যই অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং সম্পর্কে সলিড ধারণা থাকতে হবে। প্রায় সকল ল্যাঙ্গুয়েজ এখন অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং বা OOP সুবিধা দেয়। আপনি যদি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং সম্পর্কে তেমন কিছুই না জেনে থাকেন তাহলে আমার এই লেখাটি পড়ার অনুরোধ রইলো। আপনি যদি আমার ঐ পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে জেনে থাকবেন যে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিংয়ে অবজেক্ট মানে যেকোন বাস্তব বস্তুর প্রোগ্রামিং রূপ। যেহেতু বাস্তবে প্রাণীরা তাদের পিতা-মাতা থেকে বৈশিষ্ট্য ইনহেরিট করে বা উত্তরাধিকার সূত্রে পায় তাই অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিংয়েও একই কনসেপ্ট প্রযোজ্য।
আমি এখানে ইনহেরিটেন্স এর কোড স্যাম্পল দেখানোর জন্য পাইথন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করেছি। আপনি চাইলে আপনার পছন্দের OOP ল্যাঙ্গুয়েজে একই কনসেপ্ট ব্যবহার করতে পারেন।

গল্প

আব্দুর রহিম মিয়া ৩ সন্তান এর বাবা। বড় ছেলেটা এবার পাশ করে বের হয়েছে। মেঝো ছেলেটা পড়তেছে ইন্টারমিডিয়েট ২য় বর্ষে। আর ছোট মেয়েটা এবার ক্লাস টেন এ।
আব্দুর রহিম মিয়া মাঝে মাঝে খুব চিন্তিত হয়ে যান। পাড়ার লোকেরা বলে “আব্দুর রহিম ভাইয়ের বড় ছেলেটা হয়েছে একদম তার মতো। কথা বার্তা, চাল চলন সব কিছুই যেনো বাবার নকল। কিন্ত মেঝো ছেলেটা একটু ব্যতিক্রম।
তিনি নিজে হয়েছেন একদম তার পিতা আব্দুল গাফফার মিয়ার মতো কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া, সবাই এ নিয়ে কত কি বলতো কারণ আব্দুল গাফফার মিয়া ছিলেন বেজায় বোকা সোকা মানুষ। কিন্ত আব্দুর রহিম মিয়া যথেষ্ট চালাক মানুষ।
আব্দুর রহিম মিয়ার মেঝো ছেলেটা হয়েছে আব্দুল গাফফার মিয়ার মতো বোকা সোকা, মানে দাদার মতো। এ নিয়েই তিনি চিন্তিত। কি যে করা যায় ছেলেটা কে নিয়ে………

গল্প এনালাইসিস

উপরের গল্পে আছে উত্তরাধিকারের কথা। ইনহেরিটেন্স মানে উত্তরাধিকার। ইনহেরিট মানে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া, এগুলা আমরা জানি সবাই। আব্দুল গাফফার মিয়া, আব্দুর রহিম মিয়া আর তার দুই ছেলের এই উত্তরাধিকারের সম্পর্ককে আমরা নিচের চিত্রের মত দেখাতে পারি
আব্দুল গাফফার মিয়া এখানে দাদা, আব্দুর রহিম মিয়া বাবা, আর ২ ছেলে হলো পুত্র। এখানে সম্পর্কটা এমন যে আব্দুল রহিম মিয়া এসেছে আব্দুল গাফফার মিয়া থেকে। আর ২ ছেলে এসেছে আব্দুল রহিম মিয়া থেকে।
আব্দুর রহিম মিয়া তার পিতার সকল স্বভাব ইনহেরিট করলেও তিনি তার পিতার মতো বোকা হননি, তিনি তার পিতার “বোকা” স্বভাবকে রিপ্লেস করেছেন তার নিজের “চালাক” স্বভাব দ্বারা। অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিংয়ের ভাষায় একে বলে “ওভাররাইড করা”। আব্দুর রহিম সাহেব তার পিতার থেকে পাওয়া “বোকা” স্বভাবকে ওভাররাইড করেছেন তার নিজের “চালাক” স্বভাব দ্বারা।
কিন্ত বড় ছেলে তার পিতা আব্দুর রহিম মিয়ার থেকে সকল স্বভাব পেলেও, মেঝো ছেলে সবকিছু পায়নি। মেঝো ছেলের বোকা স্বভাব ইনহেরিট করেছে তার দাদার থেকে।
মেঝো ছেলের আরো কিছু বৈশিষ্ট্য আছে, তার পিতার স্বভাবগুলি ছাড়াও নিজেরও নতুন কিছু স্বভাব আছে। তা হলোঃ সে সাধারণ খাবার এর পাশাপাশি প্রচুর ফল খেতে পছন্দ করে। কিন্ত তার পিতা আবদুর রহিম মিয়া ফল খান না, তার দাদাও খেতেন না।
তাহলে আমরা এখানে দেখলাম যে ইনহেরিটেন্স এর মাধ্যমে স্বভাবগত বৈশিষ্ট্যসমূহ পিতা-পুত্রের মাঝে বিনিময় ঘটে। এছাড়াও দেখলাম ইনহেরিট করা স্বভাবগুলির সাথে সাথে পুত্রদের নিজেদেরও কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। আরো দেখলাম, পুত্র চাইলেই তার পিতার থেকে পাওয়া স্বভাবকে তার নিজের স্বভাব দ্বারা প্রতিস্থাপন করতে পারে।
আসুন এবার প্রোগ্রামিংয়ে আসি।

প্রোগ্রামিং রূপ

প্রথমেই শুরু করি কোড লিখে, কোড এর পাশে তীর চিহ্ন দিয়ে ও মার্কিং করে দেখিয়ে দিয়েছি কিভাবে কি হচ্ছেঃ
আমি এখানে প্রথমেই দাদা আব্দুল গাফফার মিয়াকে ডিফাইন করেছি, যার স্বভাব “fool”, চুলের রং “black” ও চোখ “blue”
এরপর আবদুর রহিম মিয়াকে ইনহেরিট করেছি আব্দুল গাফফার মিয়া থেকে। ইনহেরিট করার ফলে আব্দুল গাফফার মিয়ার সব কিছু পেয়েছেন আবদুর রহিম মিয়া, তাই AbdurRahimMiya.hair_color প্রিন্ট করার ফলে আমরা রেজাল্ট পেয়েছিঃ black, কিন্ত আমরা আবদুর রহিম মিয়ার কোন hair_color দেই নি। সে এটা পেয়েছে তার বাবা আব্দুল গাফফার মিয়ার থেকে। এটাই ইনহেরিটেন্স।
আবার আমরা আবদুর রহিম মিয়ার স্বভাবকে ওভাররাইড/রিপ্লেস করেছি clever দ্বারা, অর্থাৎ আবদুর রহিম মিয়া তার পিতার সব কিছু পেলেও বুদ্ধিমত্তায় হয়েছেন চালাক।
আবদুর রহিম মিয়ার থেকে তার ২ পুত্রের মাঝেও সবকিছু ইনহেরিট করেছে। কিন্ত বড় ছেলে যেহেতু সবকিছু তার বাবার মত পেয়েছি তাই আমরা বড়ছেলের ক্লাস ডেফিনেশনে কোনকিছু ডিফাইন করিনি। তবুও BoroSele.habit প্রিন্ট করে পেয়েছি clever, যা সে তার পিতা থেকে পেয়েছে।
অপরদিকে, মেঝো ছেলে তার বাবার থেকে সবকিছু পেলেও বুদ্ধিমত্তার স্বভাব পেয়েছেন তার দাদার থেকে, যার ফলে MejhoSele.habit পেয়েছি fool, আর সাথে নতুন আরেকটা স্বভাব পেয়েছেন ফল খাওয়া যেটা তার দাদা বা পিতা কারোই ছিলো না।
লেখাগুলি কোড এর সাথে মিলিয়ে দেখুন আশা করি বুঝতে পারবেন।
সুতরাং আমি গল্পে গল্পে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিংয়ের খুব গুরুত্বপূর্ন কনসেপ্ট ইনহেরিটেন্স বুঝালাম। ইনহেরিটেন্স আপনি সর্বত্র পাবেন। এমন ফীচারের জন্য অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এত জনপ্রিয় আর মজার।

সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

Barma

How dear it.

Jz74915687_myanmarparade270307afp.jpg

রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর অমানবিক হামলা চালিয়ে অনেকদিন ধরেই আলোচনায় মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী। ভারত ও চীনের মতো শক্তিশালী প্রতিবেশী দেশ থাকার পরও দেশটি বিতর্কিত সামরিক কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে বেশ আলোচিত হচ্ছে। স্বভাবতই প্রশ্ন আসে, সামরিক শাসনে থাকা মিয়ানমার কি তাহলে চীন ও ভারতের চেয়েও শক্তিশালী? এর উত্তর খুঁজতে গেলে মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে জানতে হবে।
আরেক প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের চেয়ে আয়তনে প্রায় পাঁচ গুণ বড় মিয়ানমার। ছয় লাখ ৭৬ হাজার ৫৫২ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই দেশে জনসংখ্যা বাংলাদেশের অর্ধেক। তবে সশস্ত্র বাহিনীর সৈন্য সংখ্যার দিক থেকে তাদের সাফল্য ঈর্ষণীয়।
মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর অফিসিয়াল নাম টাটমাডো। তবে কাগজে-কলমে ‘দ্য মিলিটারি অব মিয়ানমার’ বলেই ডাকা হয়। টাটমাডো বা দ্য মিলিটারি অব মিয়ানমার পুরোপুরি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ন্ত্রিত হয়।
এই সশস্ত্র বাহিনীর সহযোগী বাহিনী আবার দুটি। একটির নাম মিয়ানমার পুলিশ ফোর্স। অন্যটি পিপলস মিলিশিয়া ইউনিটস অ্যান্ড ফ্রন্টিয়ার ফোর্স, স্থানীয়ভাবে যেটি ‘নাসাকা’ নামেই পরিচিত। পুলিশ ফোর্স দেশের ভেতরের আইনশৃঙ্খলা দেখা-শোনা করলেও নাসাকা মিয়ানমারের সীমান্ত প্রহরার কাজে নিয়োজিত।
সব বাহিনী মিলিয়ে মিয়ানমারের মোট সৈন্য সংখ্যা পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার। এর মধ্যে চার লাখ ৯২ হাজারই সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য। বিশ্বে এর চেয়ে বড় সশস্ত্র বাহিনী আছে মাত্র আটটি দেশের। সে হিসেবে মিয়ানমার বিশ্বে নবম।
বিশাল এই বাহিনীর পেছনে খরচও কম নয় দেশটির সরকারের। কোনো তথ্য-উপাত্তেই টাটমাডোর পেছনে সরকারের বার্ষিক খরচ জানা না গেলেও ধারনা করা হয় সংখ্যাটি ৭.০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি। কারণ ২০০৫ সালেই এই বাহিনীর জন্য সরকারের বাজেট এই পরিমাণ ছিলো। দিনে দিনে তা আরও বেড়েছে বলাই বাহুল্য।
একনজরে যদি মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর শক্তি-সামর্থ্য নির্ণয় করতে চাই, তাহলে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত নিবন্ধের ওপর নির্ভর করা ছাড়া গত্যান্তর নেই। সব মিলিয়ে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর শক্তি-সক্ষমতার যে চিত্র ফুটে ওঠে তা অনেকটা এ রকম-
দ্য মিলিটারি অব মিয়ানমার
এর তিনটি শাখা রয়েছে। যথাক্রমে মিয়ানমার আর্মি, মিয়ানমার নেভি, মিয়ানমার এয়ার ফোর্স। এছাড়া সহযোগী শাখা রয়েছে আরও দুটি। মিয়ানমার পুলিশ ফোর্স ও পিপলস মিলিশিয়া ইউনিটস অ্যান্ড ফ্রন্টিয়ার ফোর্স (নাসাকা)।
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য সংখ্যা চার লক্ষ ৯২ হাজার। এদের প্রত্যেকেই সক্রিয়। মিয়ানমার পুলিশ ফোর্স ও পিপলস মিলিশিয়া ইউনিটস অ্যান্ড ফ্রন্টিয়ার ফোর্স –এই দুই আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য সংখ্যা ৭২ হাজার।
সামরিক বাহিনীর হাতে এলটি ট্যাঙ্ক আছে ১০৫টি। ব্যাটের ট্যাঙ্ক আছে ১৫০টি। আর্মার্ড পার্সোনেল ক্যারিয়ার বা এপিসি আছে ৩২৫টি। যা প্রতিপক্ষের জন্য সত্যিই ভয়ের কারণ। এছাড়া টুয়ার্ড আর্টিলারি আছে ২৭৮ ও মর্টার আছে ৮০টি। এএ গান ৪৬টি।
শত্রুপক্ষের সাথে আকাশপথে যুদ্ধ করার জন্য কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট আছে ১২৫টি। আকাশ থেকেই শত্রপক্ষের অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা করার জন্য ফাইটার গ্র্যাউন্ড অ্যাটাক রয়েছে ২২টি। এছাড়া আরও বিভিন্ন ফাইটার আছে ৫৮টি।
রণাঙ্গনে সামরিক সরঞ্জাম বহন করার জন্য ১৫টি পরিবহন বিমানও রয়েছে। সাথে আছে ৬৬টি হেলিকপ্টার। সামরিক বাহিনীর হাতে মিসাইল আছে ১১টি এবং টর্পেডো ১৩টি। ইনসোর রিভারইন ৪৭টি ও ল্যান্ডিং ক্র্যাফট ১১টি।
একইসাথে পাল্লা দিয়ে ব্রিটিশ আমলে তৈরি করা বিভিন্ন রাজ্যের পরিত্যাক্ত বিমানবন্দরগুলোও সম্প্রসারণ করা শুরু করেছে মিয়ানমার সরকার। এর মধ্যে রয়েছে রাখাইন রাজ্যের সর্বপশ্চিমে সিটওয়ে বেসামরিক বিমানবন্দরকে দেশের অন্যতম বড় বিমানবন্দরে পরিণত করা। বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত এ বিমানবন্দরটিকে মিয়ানমারের অন্যতম বড় এয়ারফোর্স ঘাঁটি বলেও বিবেচনা করা হয়।
সিটওয়ে বিমানবন্দরে মিগ-২৯সহ অন্যান্য আধুনিক জঙ্গি ও বৃহৎ আকারের বোমারু বিমান রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সামরিক গোপন সূত্র মতে, সিটওয়ে বিমান ঘাঁটিতে ২৪টি মিগ-২৯ জঙ্গি বিমান রয়েছে। সাথে আছে সামরিক হেলিপ্যাড।
সবচেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্যটি হচ্ছে, এই সিটওয়ে বিমানবন্দরেই একটি শক্তিশালী রাডার স্থাপন করা হয়েছে। বলা হয়, রাডারটি এতোই শক্তিশালী যে, বাংলাদেশের কুমিল্লা অথবা বরিশাল থেকে কোনো বিমান উড্ডয়ন করলেই সেটা মিয়ানমারের এ রাডারে ধরা পড়বে।
এছাড়া মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর পক্ষ ছেড়ে অস্ট্রেলিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় নেয়া দেশটির দুই সামরিক কর্মকর্তার জবান অনুযায়ী, মিলিটারি অব মিয়ানমারের ‘নিউক্লিয়ার ব্যাটালিয়ন’ রয়েছে। দেশটির উত্তরাঞ্চলের সেত পাহাড়ের নোং লেইং পাহাড়ি এলাকায় পরমাণু কমপ্লেক্স গড়ে তোলা হচ্ছে। যার দায়িত্বে রয়েছে এই নিউক্লিয়ার ব্যাটালিয়ন।
ধারনা করা হয়, মিয়ানমারকে পরমাণু প্রকল্পে সাহায্য করছে উত্তর কোরিয়া। গত জুলাই মাসে উত্তর কোরিয়ার সমুদ্র বন্দর থেকে অজ্ঞাত বন্দরের উদ্দেশে যাত্রা করে একটি জাহাজ। রহস্যজনক গতিবিধির কারণে প্রথম থেকেই জাহাজটিকে অনুসরণ করে একটি মার্কিন যুদ্ধজাহাজ। মার্কিন যুদ্ধজাহাজের পর্যবেক্ষণের কারণে পাঁচ দিন পর কোনো কারণ ছাড়াই আচমকা দিক পরিবর্তন করে উত্তর কোরিয়া ফিরে যায় জাহাজটি। বলা হয়, জাহাজটিতে মিয়ানমারের জন্য পারমাণবিক সরঞ্জাম বহন করা হচ্ছিলো।
মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর এই সক্ষমতা চীন ও ভারতের জন্য ততোটা মাথাব্যথার কারণ না হলেও আরেক প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের জন্য বেশ উদ্বেগজনক। বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমারের ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে অবশ্য ৬৩ কিলোমিটারই জলসীমা। বাকি ২০৮ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে দুর্গম পাহাড়ি অরণ্য ও বিচ্ছিন্ন জনপদ। এর অনেক স্থানে বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর যাতায়াত ততোটা হয় না বললেই চলে। এর ফলে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত যে মোটামুটি অরক্ষিত তা একেবারে দিবালোকের মতোই পরিষ্কার।

বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

A great day for me!tody!!"VALENTINE-DAY/...HELLO WORLD


  1. Hello world

At 5+pm

I am in
Grant pappa!

Who is she¿
I know hes is my grate valentine --
-do-¡¡¡
You know who is she?
Born:5pm
At uttara on Dhaka in Bangladesh.

শনিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৭

শুক্রবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৭

বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৭

Join us.on sfimg.com

http://www.sfimg.com/16923114.